একই ফ্লাইটে চট্টগ্রামের কোরবানিগঞ্জের যাত্রী জুবায়ের আকতার তার পরিবারের চার সদস্যসহ ফিরছিলেন মদিনা থেকে। শারজাহ বিমানবন্দরের ৭ নম্বর অ্যারাইভাল গেইটে তারা অবস্থান করছেন।
চট্টগ্রামের কালা মিয়া বাজারের নাদিয়া ফেরদৌস, সীতাকুণ্ডের মোহাম্মদ আবদুল লতিফ ও রবিউল হক, ফেনী সদরের মোহাম্মদ ইউনুস এবং চট্টগ্রামের চকবাজারের মোহাম্মদ জহির উদ্দিন উষ্মা প্রকাশ করেছেন এয়ারলাইন্স কর্তৃক তাদের হোটেল না দেওয়ায়।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয় দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের দ্বিতীয় সচিব সাজ্জাদ জাহিরের সঙ্গে। দুবাই ও শারজাহ বিমানবন্দর এবং বিমানবন্দর সংলগ্ন সড়ক জলমগ্ন হওয়ায় স্বাভাবিক বিমান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সাজ্জাদ জাহির বলেন, “দুবাই ও শারজাহ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের রানওয়েতে পানি ওঠায় এমিরেটস, ইজিপ্ট এয়ার, এয়ার অ্যারাবিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বহু এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট আটকে আছে। বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার পর রানওয়ে থেকে পানি সরলে আজ বিমানজট কমবে।”